5 Simple Techniques For মাশরুম চাষ পদ্ধতি
5 Simple Techniques For মাশরুম চাষ পদ্ধতি
Blog Article
ঘরে বসে মাশরুম চাষ করা যায় খুব সহজেই। করোনাকালে যারা ঘরে বসে দিন কাটাচ্ছেন তারা এটি চাষ করতে পারেন। মাশরুম অনেক পুষ্টিকর খবার। এই সময়ে চিকিৎসকরা পরামর্শ দিচ্ছেন হাই প্রোটিনযুক্ত ডায়েটের। মাশরুম হাই প্রোটিনযুক্ত। হজম হয় তাড়াতাড়ি। প্রোটিন ছাড়াও এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও খনিজপদার্থ।
এটি এক ধরনের ছত্রাক ও খুবই সুস্বাদু একটি খাবার। মাশরুম অনেক ধরনের থাকলে ও সব ধরনের জাতের মাশরুম খাওয়া যায় না।
পৃথিবীতে প্রায় তিন লক্ষ প্রজাতির মাশরুম থাকলেও এর মধ্যে প্রায় দুই লক্ষ নব্বই হাজার প্রজাতির খাওয়ার অনুপোযোগী। গবেষনা করে দেখা গেছে তিন লক্ষ প্রজাতির মাশরুমের মধ্যে মাএ দশ হাজার প্রজাতি খাওয়ার উপযোগী।
জেনে নিন ঘরে বসে যেভাবে মাশরুম চাষ করবেন,-
হাই প্রোটিনযুক্ত এই ছত্রাক জাতীয় পরজীবী উদ্ভিদ খাদ্য হিসাবে অত্যন্ত পুষ্টিকর। খুব সহজেই এই চাষ ঘরে বসে করা check here যায়। ডাক্তারি মতে মাশরুমে প্রোটিন বাদে অতিরিক্ত মাত্রায় ভিটামিন আছে, যা মানব স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
বাংলাদেশে বর্তমানে বানিজ্যিকভাবে ঝিনুক মাশরুমের চাষই বেশি প্রচলিত। চাষীদের জন্য স্পন ভর্তি সাবষ্ট্রেট সহ উৎপাদনের জন্য প্রস্তুত পিপি ব্যাগ সরবরাহ করা হয়। সরবরাহকৃত এসব ব্যাগ থেকে চাষীরা ফসল উৎপাদন করে থাকেন। মোটামুটি ৫০০ গ্রাম ওজনের এসব ব্যাগের ভিতরে উৎপাদন হচ্ছে-
এরপরে প্যাকেটে দশ থেকে বারোটা ছোট ছোট ছিদ্র করে তুলা দিয়ে ছিদ্রের মুখ বন্ধ করে দিলে স্বাভাবিক হাওয়া চলাচল বজায় থাকবে, আবার তুলা থাকায় ধুলাও ঢুকতে পারবে না। প্যাকেটটি সাত থেকে দশ দিনের জন্য কোনও অন্ধকার জায়গায় রেখে দিন।
লাভজনক কৃষি চাষাবাদ ব্যবসা করার জন্য প্রথমে সঠিক পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। মাশরুম চাষ করার জন্য হাতে কলমে প্রশিক্ষণ নিতে হবে। এক্ষেত্রে একা না পারলে কিছু লোক একত্রে মিলেমিশে মাশরুম চাষ করেও সফলতা পেতে পারেন।
কালীগঞ্জে বাণিজ্যিক পেঁপে চাষে সফল কৃষক
খাদ্য হিসেবে মাশরুম অতুলনীয়। এটি হাই প্রোটিনযুক্ত একটি খাবার। এই খাবারটি হজমও হয় খুব তাড়াতাড়ি। মাশরুমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ। প্রাচীনকাল থেকেই এটি পুষ্টিসমৃদ্ধ, সুস্বাদু ও দামী খাবার হিসেবে বিবেচিত। মাশরুমে রয়েছে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, অ্যামাইনো এসিড, অ্যান্টিবায়োটিক ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
বাংলাদেশে সাধারণত চার জাতের মাশরুম চাষ করা হয়ে থাকে। এর মধ্যে অয়েস্টার বা ঝিনুক মাশরুম বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। অয়েস্টার বা ঝিনুক মাশরুম খুব অল্প জায়গার সহজেই চাষ করা যায়। এই মাশরুম বর্তমানে বাণিজ্যিকভাবেও চাষ করা হচ্ছে। আজকে আমরা জানবো মাশরুম চাষ পদ্ধতি ও এটি চাষ করতে কি কি প্রয়োজন হতে পারে:-
অয়েস্টার মাশরুম চাষের উপকরণ: প্রধানত তিনটি উপকরণ দরকার এই ধরনের মাশরুম চাষ করার জন্য। এগুলো হচ্ছে,- স্পন বা মাশরুমের বীজ, খড় ও পলিথিনের ব্যাগ।
মাশরুমের মধ্যে অনেক পুষ্টি রয়েছে। কারণ, আমরা প্রতিদিন যে খাবারগুলো খেয়ে থাকি তার চেয়ে মাশরুমের পুষ্টিগুণ তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি। এটি পুষ্টিসমৃদ্ধ একটি খাবার। এটি শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টির চাহিদা পূরণ সহ শরীরকে সুস্থ রাখতে খুবই সহায়ক। মাশরুমে ভরপুর প্রোটিন রয়েছে এবং এতে কোনো প্রকার ক্ষতিকর চর্বি নেয় যার ফলে এটি নিয়মিত খেলে শরীর ভালো থাকার পাশাপাশি জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও কমে যায়।
খাদ্য হিসেবে মাশরুম অতুলনীয়। প্রাচীনকাল থেকেই এটি পুষ্টিসমৃদ্ধ, সুস্বাদু ও দামী খাবার হিসেবে বিবেচিত।
যারা মাশরুম চাষ সম্পর্কে জানতে আগ্রহী তাদের জন্য প্রচুর সম্পদ রয়েছে। এগুলি অনলাইন কোর্স, ভিডিও এবং বই থেকে শুরু করে স্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয় এবং গবেষণা কেন্দ্রগুলিতে অনুষ্ঠিত মাশরুম চাষ প্রশিক্ষণ কোর্স পর্যন্ত।
Report this page